এই ব্লগটি সন্ধান করুন

স্বাস্থ্য লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
স্বাস্থ্য লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

বৃহস্পতিবার, ১১ নভেম্বর, ২০২১

বয়ঃসন্ধি: কিশোর কিশোরীদের বয়ঃসন্ধিকাল । তোমার কী কী কাজ করতে ভালো লাগে? । রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'ছুটি' গল্পের ফটিক

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'ছুটি' গল্পের ফটিকের মতো বন্ধু পেলে তোমরা তাকে কীভাবে সাহায্য করতে?

উত্তর । ফটিকের মতো বন্ধু পেলে আমরা তাকে নিম্নলিখিতভাবে সাহায্য করতাম—

১। বয়ঃসন্ধিকালে শরীরের ও মনের যে পরিবর্তন ঘটে সে বিষয়ে বিজ্ঞানসম্মত কারণগুলি বন্ধুকে বোঝাতাম।

২। মনের এই পরিবর্তনগুলি যে অস্বাভাবিক নয় তা একটি নির্দিষ্ট সময়ের পর যে স্বাভাবিক পরিবর্তনে পরিণত হয় সে বিষয়ে বন্ধুকে জানাতাম।
৩। পড়াশোনার কোনো বিষয়ে অসুবিধা সৃষ্টি হলে সে বিষয়ে বন্ধুকে বুঝতে সাহায্য করতাম। পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধুলা ও অন্যান্য ক্ষেত্রেও তাকে অংশগ্রহণ করতে উদ্বুদ্ধ করতাম।

৪। বন্ধু হিসেবে তার পাশে থেকে তাকে মানসিক দিক থেকে একা অনুভব করতে দিতাম না।


তোমার কী কী কাজ করতে ভালো লাগে?

উত্তর।

১। পড়াশোনা ও খেলাধুলা করতে।

২। বাড়ির কাজ করতে।

৩। বাবা-মাকে সাহায্য করতে।

৪। পুকুরে সাঁতার কাটতে।

৫। বন্ধুদের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে ও সুখ, দুঃখ, আনন্দ ভাগ করে নিতে।
৬। অসহায়, পঙ্গু মানুষদের সাহায্য করতে।
৭। যে-কোনো মানুষের বিপদে তার পাশে দাঁড়াতে।

তুমি বয়ঃসন্ধিকালে যে সমস্ত মানসিক পরিবর্তন ও অনুভূতিগুলো অনুভব করো তোমার ছোটোবেলাতেও কি সেরকম মনে হত?

উত্তর। না, এই বয়সে (অর্থাৎ, 12–14 বছর বয়স) যে-সমস্ত মানসিক পরিবর্তন ও অনুভূতিগুলি অনুভব করি তা ছোটোবেলাতে অনুভূত হত না।

কারণ : বয়ঃসন্ধিকালে আমাদের দেহে বিশেষ কয়েকটি হরমোন ক্ষরণ শুরু হয়। এই সমস্ত হরমোনের প্রভাবে আমাদের যেমন শারীরিক পরিবর্তন ঘটেছে। তেমনি মানসিক পরিবর্তন দেখা দিয়েছে, যা ছোটোবেলাতে ছিল না। আমাদের বিভিন্ন পরিস্থিতি বোঝার এবং বিশ্লেষণ করার ক্ষমতা তৈরি হয়েছে ফলে কার্যকারণ সম্পর্কিত অনুভূতিগুলি অনুভূত হয়। যেমন—রাগ, দুঃখ, ভয়, আনন্দ, হাসি, কান্না প্রভৃতি। তবে আবেগ এবং অনুভূতিগুলিকে আমরা এখন নিয়ন্ত্রণ করতে পারি, যেটা ছোটোবেলাতে করতে পারতাম না।

সোমবার, ২৬ জুলাই, ২০২১

মাছ সংরক্ষণের জন্য বিশুদ্ধ বরফ না দিয়ে নুন-মেশানো বরফ দেওয়া হয় কেন?

উত্তর:
বিশুদ্ধ বরফের উষ্ণতা 0°C। কিন্তু বরফ ও নুন 3:1 ওজন অনুপাতে মেশালে উৎপন্ন মিশ্রণের উষ্ণতা হ্রাস পেয়ে হয় প্রায় –23°C। এই নিম্ন উষ্ণতায় ব্যাকটেরিয়া বা অন্যান্য অণুজীব বেঁচে থাকতে পারে না বলে এই মিশ্রণের সাহায্যে মাছ-মাংস ইত্যাদি দীর্ঘ সময়ের জন্য অবিকৃত রাখা সম্ভব। এই কারণেই এক্ষেত্রে নুন-মেশানো বরফ ব্যবহার করা হয়।

থার্মোফ্লাস্কের দুই দেয়ালের অভ্যন্তর বায়ুশূন্য ও চকচকে করা হয় কেন?

থার্মোফ্লাস্কের দুই দেয়ালের অভ্যন্তর বায়ুশূন্য ও চকচকে করা হয়- কারণ,
  • কাচ তাপের কুপরিবাহী এবং কাচপাত্র ও ধাতব বা প্লাস্টিক আবরণের মধ্যবর্তী স্থান নরম কুপরিবাহী দিয়ে পৃথক থাকার ফলে এবং পাত্রের মুখে থাকা কর্কের ছিপিও অন্তরক পদার্থ হওয়ায়, পরিবহণ পদ্ধতিতে বাইরের বায়ুর সঙ্গে ফ্লাস্কে রাখা তরলের তাপীয় আদানপ্রদান ঘটতে পারে না।
  • আবার কাচপাত্রের দুটি দেয়াল প্রায় বায়ুশূন্য থাকায় পরিবহণ ও পরিচলন পদ্ধতিতে বাইরে থেকে তাপ ভিতরে যেতে বা ভিতর থেকে বাইরে আসতে পারে না।
  • কাচের দেয়াল দুটির মুখোমুখি অংশ পারদ বা রূপোর প্রলেপ লাগিয়ে চকচকে করা হয়। ফলে, বিকিরণ পদ্ধতিতে তাপ স্যালন ঘটার সময় মসৃণ পৃষ্ঠ থেকে বিকীর্ণ তাপ প্রতিফলিত হয়ে যায়, ফলে এই পদ্ধতিতে তাপ সঞ্চালনও ব্যাহত হয়।

সুতরাং, সংশ্লিষ্ট ব্যবস্থাগুলির মাধ্যমে তাপ সঞ্চালনের তিনটি প্রক্রিয়াই কার্যকরী হওয়ার সুযোগ না থাকায় দীর্ঘ সময়ের জন্য ফ্লাস্কের অভ্যন্তর এবং বাইরের পরিবেশের মধ্যে তাপের গ্রহণ ও বর্জন ঘটে না। ফলে, উষ্ণতাও অপরিবর্তিত থাকে।


বাল্ব জ্বালালে সবদিকেই কি তার তাপ ছড়িয়ে যায়? এখানে কোন্ প্রক্রিয়ায় তাপ সঞ্চালিত হচ্ছে?

উত্তর:
বাল্ব জ্বালালে সবদিকেই তার তাপ ছড়িয়ে যায়।
এক্ষেত্রে বিকিরণ প্রক্রিয়ায় তাপ সঞ্চালিত হচ্ছে। পরিবহণ পদ্ধতিতে তাপ সঞ্চালন হবে না। কারণ — বায়ু তাপের কুপরিবাহী। এই তাপ সঞ্চালন পরিচলন পদ্ধতিতেও হবে না। কারণ, এক্ষেত্রে একই সঙ্গে সবদিকেই তাপ পরিবাহিত হয়। কিন্তু পরিচলন পদ্ধতিতে কেবলমাত্র উপরের দিকে তাপ পরিবাহিত হয়।


জলচর প্রাণীরা গ্রীষ্মকালে এবং শীতকালে জলের কোন্ স্তরে থাকতে আরাম বোধ করে? জলের ওপরের স্তরে নাকি নীচের স্তরে?

উত্তর:

যে সমস্ত প্রাণীরা জলে থাকে তারা গ্রীষ্মকালে এবং শীতকালে অর্থাৎ, সবসময়ই জলের নীচের স্তরে থাকতে আরাম বোধ করে। কারণ— জল তাপের কুপরিবাহী বলে গ্রীষ্মকালে পরিবেশের প্রচণ্ড তাপে জলের উপরিভাগ গরম হয়ে গেলেও সেই তাপ জলের নীচের স্তর অবধি পৌঁছোয় না। আবার, শীতকালে উপরিভাগের জল তাপ বর্জন করে ঠান্ডা হয়ে গেলেও জলের নীচের স্তর জলের উপরিস্তর পেরিয়ে তাপ বর্জন করতে পারে না। তাই জলের নীচের স্তর গ্রীষ্মকালে ঠান্ডা এবং শীতকালে গরম থাকে। তাই জলচর প্রাণীরা শীতল রক্তবিশিষ্ট হওয়ায় সবসময়ই জলের নীচের স্তরে থাকে।


ফুটন্ত জলের মধ্যে একটি কাঠের স্কেল ডুবিয়ে দেওয়া হল। (i) বেশ কিছুক্ষণ পর ওই কাঠের স্কেলের যে দিকটা জল থেকে বেরিয়ে আছে সেই দিকটা হাত দিয়ে ধরতে পারা যাবে কি? (ii) ওই ফুটন্ত জলে একটি স্টিলের চামচের একপ্রান্ত ডোবালে কিছুক্ষণ পর অন্যপ্রান্তটি ধরে থাকা যাবে কি? তোমার উত্তর দুটির কারণ ব্যাখ্যা করো। 

উত্তর:

(i) প্রথম ক্ষেত্রে, কাঠের স্কেলের জল থেকে বেরিয়ে আসা দিকটি হাত দিয়ে ধরা যাবে।

তাপের পরিবাহীতা

(ii) দ্বিতীয় ক্ষেত্রে, স্টিলের চামচটির অন্যপ্রান্ত হাত দিয়ে ধরা যাবে না। 

কারণ— প্রথম ক্ষেত্রে কাঠের স্কেলের উষ্ণপ্রান্ত থেকে কম উষ্ণতর প্রান্তে খুব কম তাপ প্রবাহিত হয়েছে। তাই অন্যপ্রান্তটি হাত দিয়ে ধরা সম্ভব হয়েছে। কিন্তু স্টিলের চামচের ক্ষেত্রে বেশি উষ্ণতর প্রান্ত থেকে কম উষ্ণতর প্রান্তে অনেক বেশি তাপ প্রবাহিত হয়েছে। ফলে, কম উষ্ণতর প্রান্তটিও উষ্ণ হয়ে গেছে। তাই স্টিলের চামচটির অন্যপ্রান্ত ধরে থাকা যায়নি। অর্থাৎ, কাঠের মধ্যে দিয়ে তাপ সহজে প্রবাহিত না হলেও স্টিলের মধ্যে দিয়ে হয়।


একটি দৈনন্দিন অভিজ্ঞতার মাধ্যমে বিকিরণ পদ্ধতিতে তাপ সঞ্চালনের ধারণা ব্যাখ্যা করো। 

উত্তর:

শীতকালে জ্বলন্ত উনুনের পাশে দাঁড়ালে বা উনুন থেকে সামান্য দূরে হাত রাখলে দেহ বা হাত উত্তপ্ত হয়। উনুনের আগুনের শিখার যে-কোনো একপাশে শিখা থেকে সামান্য দুরে দেশলাই কাঠির বারুদযুক্ত অংশটি ধরলে কিছু সময় পর সেটি জ্বলে ওঠে। এক্ষেত্রে বায়ু তাপের কুপরিবাহী বলে তাপ পরিবহণ পদ্ধতিতে হাত বা দেশলাই কাঠিতে আসতে পারে না।

আবার বায়ুর যে অংশ জ্বলন্ত উনুনের উপর আছে, সেই বায়ু উয় ও হালকা হয়ে আরও উপরের দিকে ওঠে এবং সাময়িকভাবে সৃষ্ট শূন্যস্থান করতে পার্শ্ববর্তী স্থানের শীতল ও ভারীপূরণ বায়ু উনুনের দিকে ছুটে আসে। সুতরাং, পরিচলন পদ্ধতিতেও হাত বা দেশলাই কাঠিতে তাপ স্থানান্তরিত হয় না।

আগুনের পাশে হাত
তাই, অনুমান করা যায় উনুন ও ব্যক্তির মাঝে থাকা মাধ্যমে সাহায্য ছাড়াই বা তাকে কোনোভাবে প্রভাবিত না করেই এক্ষেত্রে তাপ উন্নতর থেকে শীতলতর বস্তুতে সঞ্চালিত হতে সক্ষম হয়েছে। তাপীয় আদানপ্রদানের এই পদ্ধতিকে বলা হয় বিকিরণ।


জেনে রাখা ভালো : বিকীর্ণ তাপ আলোর মতোই একপ্রকার তড়িৎ-চুম্বকীয় তরঙ্গ। এদের মধ্যে পার্থক্য শুধুমাত্র তরঙ্গদৈর্ঘ্য (দৃশ্যমান আলো : 4000Å - 7000Å , বিকীর্ণ তাপ : 8000Å - 10000Å) । আলো আমাদের চোখে দর্শন অনুভূতি সৃষ্টি করে, অন্যদিকে বিকীর্ণ তাপের প্রভাবে আমাদের শরীর উত্তপ্ত হয়।

শনিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২১

হলুদ চাষ কীভাবে করবেন? হরিদ্রা বা হলুদের কী কী গুণাবলী আছে?

অর্থকরী মশলার মধ্যে হলুদ অন্যতম। মশলার মধ্যে হলুদের চাহিদা সব চাইতে বেশি। ফল বাগানের হালকা ছায়ায় হলুদ চাষ বাড়তি আয় দেয়।

জাত: পাটনাই, কস্তুরী, আলেপ্পি। কেরালার আলেগ্নি জাতের হলুদে কুরকুমিনের পরিমাণ বেশী রং কমলা-হলদে হওয়ায় বিদেশের বাজারে খুব চাহিদা আছে।

মেয়াদ:- মাস।

বােনার সময়: চৈত্র-বৈশাখ (এপ্রিল-মে)

জমি মাটি: নিকাশি ব্যবস্থাযুক্ত দোয়াশ, বেলে-দোঁয়াশ মাটি। প্রচুর জৈবসার যুক্ত দোয়াশ, এটেল দোয়াশ,এমনকি এঁটেল মাটিতেও এর চাষ হতে পারে।

সারি গাছের দূরত্ব: সারির দূরত্ব ২৫ সেমি বা ১০ ইঞ্চি সারিতে গাছের দূরত্ব ২০ সেমি বা ইঞ্চি। ডাঙা বা আলের উপর লাগানাে হয়।

হলুদ গাছ

বীজের হার: বিঘা প্রতি -. কুইন্টাল বীচন লাগে। প্রতি হেক্টরে ১০-১৮ কুইন্টাল বীচন লাগে। বীচন বপনের পর খড় বা শুকনাে পাতা দিয়ে আচ্ছাদন দিলে অঙ্কুরোদগম রােদাম ভালা হয়। মিশ্র ফসল হিসাবে ফলের বাগানে চাষ করলে রৌদ্র ছায়ার অনুপাতে - কুইন্টাল বীচন লাগতে পারে।

সেচ: সাধারণত বৃষ্টি নির্ভর চাষ করা হয়। বেলে-দোঁয়াশ মাটি খােলা জমিতে চাষ হলে (ছায়ায় নয়) শুকনাে আবহাওয়ায় -১০ টি হালকা সেচ লাগতে পারে। এরকম অবস্থায় মাল বা আচ্ছাদন ব্যবহারে সুফল পাওয়া যায়। সেচ কম লাগে। 

পরিচর্যা: লাগানাের - সপ্তাহ পর প্রথমবার, - সপ্তাহ পর দ্বিতীয়বার নিড়ানি দিয়ে গাছা বাছাই গােড়ার মাটি আলগা করে দেওয়া দরকর।

সার: জৈব সারের চাহিদা বেশি। বিঘাতে ১২০০ থেকে ১৫০০ কেজি দরকার হয়। এছাড়া ১৩-১৮ কেজি রাসায়নিক মিশ্র সার (১০:২৬:২৬) দিলে ভালাে। জৈব সার লাগানাের সময় অর্ধেক ৪৫ | দিন পর চার ভাগের এক ভাগ এবং ৬০ দিন পর অবশিষ্ট চার ভাগের এক ভাগ হিসাবে ভাগ ভাগ করে দিলে ভালাে হয়। খড় কুটোর আচ্ছাদন দিলে ভালাে। জমিতে সবুজ সার করে নিলে জৈব সারের খরচ কমে যায়।

সাথিফসল: অড়হর, ঢেড়শ বীজ উৎপাদনের জন্য ধনচে ইত্যাদি। চার সারি হলুদের পর এক সারি অড়হর, ঢেড়শ, ধনচে ইত্যাদি লাগানাে যাবে।

উৎপাদন: (১২-১৮ কুইন্টাল কাঁচা হলুদ বিঘা প্রতি উৎপন্ন হয় যা থেকে মােটামুটি - কুইন্টাল শুকনাে হলুদ প্রতি বিঘায় পাওয়া যায়।

রােগপােকাপােকার মধ্যে রূদ ছিদ্রকারী পােকা (রাইজোম বােরার) প্রধানত দেখা যায়। কাঠা প্রতি দেড় থেকে দুই কেজি নীম খােল লাগানাের ৪০-৪৫ দিন বয়সে প্রথমবার ৭৫-৮০ দিন বয়সে ২য় বার গােড়ায় মাটি ধরানাের সময় জৈবসার হিসাবে ব্যবহার করলে সারের কাজও যেমন হয় কন্দ ছিদ্রকারী পােকাও সামাল দেওয়া যায়।

রােগের মধ্যে কন্দ পচা (সফট রট) পাতা ধ্বসা রােগ সাধারণত: দেখা যায়। এরােগ দেখা দেওয়া মাত্র ১০-১২ দিন অন্তর টাটকা গােবরের নির্যাস - বার স্প্ে করলে নিরাময় হয়। এছাড়া বিঘাপ্রতি ৩০০ গ্রাম ট্রাইকোডারমা ভিরিডি নামে জীবাণুনাশক জৈবসারের সাথে মিশিয়ে শেষ চাষে মাটিতে মিশালে নিরাময় হয়।

ব্যবহার: মশলা ছাড়াও ওষুধ, প্রসাধন এবং রং তৈরীর কাজে হলুদ ব্যবহার হয়। খাদ্য সংরক্ষণ, শস্য সংরক্ষণের কাজে ছত্রাক জীবাণুনাশক হিসাবে এর ব্যবহার হয়।

কাঁচা হলুদ


 

Featured Post

ব্রয়লার মুরগি কীভাবে তৈরি করা হয়?

উত্তর:  এটি একপ্রকার সংকর জাতের মুরগি। করনিস জাতের পুরুষ মুরগির সঙ্গে সাদা প্লিমাউথ রক জাতের স্ত্রী মুরগির মিলনে ব্রয়লার মুরগি তৈরি করা হয়...

Popular Posts